উপকরণ
- বড় আলু ৪টি
- কর্নফ্লাওয়ার দেড় টেবিল চামচ
- লবণ পরিমাণমতো
- পাপড়িকা ১ চা-চামচ
- কাবলি বুট ১ কাপ
- তেঁতুলের পিউরি ১ কাপ
- চিনি পৌনে এক কাপ
- চাট মসলা ১ চা-চামচ
- গুঁড়া করা শুকনা মরিচ ২ চা-চামচ
- মেথিগুঁড়া আধা চা-চামচ
- শুকনা মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ
- আদাগুঁড়া আধা চা-চামচ
- কাঁচা মরিচ ২-৩টি
- ধনেপাতা ১ কাপ
- লেবুর রস ১ টেবিল চামচ
- টমেটোকুচি ৩ টেবিল চামচ
- পেঁয়াজকুচি ৩ টেবিল চামচ।
প্রণালী
১টি আলু সেদ্ধ করে কিউব আকারে কেটে রাখুন। অন্য আলুগুলো কুচি করে কেটে নিন। পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে পানি ভালোভাবে ঝরিয়ে নিন। কর্নফ্লাওয়ার, পাপড়িকা ও সামান্য লবণ মেখে আলুকুচি ভালোভাবে মেশান।
একটা চা–ছাঁকনিতে কুচানো আলু ছড়িয়ে এর ওপর আরেকটা একই মাপের ছাঁকনি দিয়ে চেপে ডুবো তেলে ভেজে নিন। কাবলি বুট ৫-৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে লবণ পানিতে সেদ্ধ করে নিন। সেদ্ধ আলুর টুকরো, সেদ্ধ কাবলি বুট, পেঁয়াজকুচি, টমেটোকুচি ভাজা আলুর ঝুড়িতে রাখুন।
একটা প্যানে তেঁতুলের পিউরি, চিনি, চাট মসলা, মেথি, শুকনা মরিচ ও আদার গুঁড়া মেশান। ৩-৪ মিনিট নেড়ে ঘন হলে নামিয়ে গুঁড়া শুকনা মরিচ দিয়ে নেড়ে নিন। কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লেবুর রস ও সামান্য লবণ একসঙ্গে বিট করে নিন।
এবার আলুর ঝুড়ির ছোলার ওপর তেঁতুলের সস, কাঁচা মরিচ ও ধনেপাতার মিশ্রণ ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন। ইচ্ছে হলে সামান্য টকদই ও ঝুরা চানাচুরও দিতে পারেন।